তারুণ্যের শক্তি, আবেগ এবং উদ্যোগী চেতনায় সমৃদ্ধ এই নতুন বাংলাদেশ প্রস্তুত পরিবর্তনের পথে এগিয়ে যেতে।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের সহযোগিতায়, তারুণ্যের উৎসব ২০২৫-এর লক্ষ্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা, পারস্পরিক সহযোগিতার মানসিকতা গড়ে তোলা এবং বাংলাদেশের বৈচিত্র্য ও সংস্কৃতির সৌন্দর্যকে উদযাপন করা।
বিপিএল ২০২৫

নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিপিএল-২০২৫-কে সাজানো হয়েছে তরুণদের জাতীয় লক্ষ্য অর্জনের সোপান হিসেবে। দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে গিয়ে এই টুর্নামেন্ট পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। টুর্নামেন্টকে কেন্দ্র করে সরাসরি সম্প্রচারিত স্থানীয় ও আঞ্চলিক অনুষ্ঠানগুলো দেশের হাজারো ক্রিকেট ভক্তের মাঝে উৎসবের আমেজ নিয়ে আসার পাশাপাশি ইতিবাচক সংযোগস্থাপনে সহায়ক হবে। এর পাশাপাশি আয়োজন করা হবে বাংলাদেশি সংস্কৃতি উদযাপনকারী সংগীত এবং বিভিন্ন খাবারের উৎসব।
বিপিএল ২০২৫-এর প্রভাব
তারুণ্যের উৎসব
দেশব্যাপী উদযাপিত তারুণ্যের উৎসব হবে একটি সাংস্কৃতিক ইভেন্ট, যা প্রযুক্তি, সৃজনশীলতা এবং বিনোদনকে অন্তর্ভুক্ত করে সারা বাংলাদেশের সম্প্রদায়গুলোকে একত্রিত করবে। এটি বাস্তবায়নে থাকবে
ফ্যান জোনে সাংস্কৃতিক উৎসব
স্থানীয় শিল্প প্রদর্শনী
বিপিএল-থিমের আর্ট, পোস্টার ও টি-শার্ট প্রতিযোগিতা
খেলাধুলার মাধ্যমে যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করা
বিপিএল ২০২৫ বিভিন্ন কমিউনিটি এংগেজমেন্টের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে খেলাধুলা প্রসারের চেষ্টা করবে।
তরুণদের জন্য স্থানীয় টুর্নামেন্ট
জেলায়, উপজেলায় স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আন্তঃস্কুল, আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে, যা তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ, দলগত মনোভাব ও বন্ধুত্বের বিকাশে সহায়ক হবে।উপজেলা এবং জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ী দেড় বিফল এ আমন্ত্রণ জানানো হবে এবং স্ক্রিন এ হাইলাইট করা হবে। জাতীয় পর্যায়ের বিজয়ীদের বিপিএল ২০২৫-এর ফাইনালে আমন্ত্রণ জানানো হবে এবং ম্যাচের আগে তারা ফাইনালিস্টদের সঙ্গে মাঠে প্রবেশ করবে।
কমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক
অভিজ্ঞ কোচ এবং প্রাক্তন পেশাদার খেলোয়াড়রা হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ সেশন পরিচালনা করবেন, যেখানে ব্যাটিং, বোলিং এবং ফিটনেসের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেট দক্ষতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে। এই প্রশিক্ষণ ক্লিনিকগুলো স্থানীয় পার্ক এবং স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হবে, যাতে ক্রিকেট সব তরুণের জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়।